Wednesday, March 28, 2018

বিশ্বের যেসব দেশ ভ্রমণে ভিসা লাগে না


বিশ্বের ৫৭টি দেশ আছে যেখানে আপনি ঘুরতে যেতে চাইলে ভিসার দরকার পড়বে না। ওই দেশগুলোর এয়ারপোর্টে নেমে আপনি সঙ্গে সঙ্গেই হাতে পেয়ে যাবেন আপনার কাংঙ্খিত ভিসাটি। আর এই ভিসার জন্য আগে থেকে আবেদন করতে হবে না।

যেসব দেশে যেতে ভিসা লাগবে না :
ভুটান, ইকুয়েডর, এল সালভাদর, ফিজি, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মরিশাস, মাইক্রোনেশিয়া, নেপাল, সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট এন্ড দ্য গ্রেনাদিনেস, ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো, ভ্যানুয়াতু, হং কং, দক্ষিণ কোরিয়া, মেসিডোনিয়া, টার্কিস এন্ড কাইকোস আইল্যান্ড, মন্টসেরাত, শালবার্ড।

যেসব দেশে ই-ভিসা লাগে :

জিম্বাবুয়ে, জাম্বিয়া, সাও তামি এন্ড প্রিনসিপি, রাওয়ান্ডা, মিয়ানমার, মলদোভা, কেনিয়া, জর্জিয়া, গ্যাবন, কটে দিলভোরি, বাহরাইন।

যে সব দেশে এয়ারপোর্ট থেকে ভিসা মিলে: 

বলিভিয়া, কম্বোডিয়া, ক্যাপে ভারদে, কমোরস, জিবুটি, ডোমিনিয়া, ইথিওপিয়া, গিনি-বিসাউ, গুয়ানা, ইন্দোনেশিয়া, জর্ডন, লাওস, মাদাগাসকার, মালডিভস, মরিতানিয়া, পালাউ, সেন্ট লুসিয়া, সেনেগাল, সেচেলিস, সোমালিয়া, তানজানিয়া, থাইল্যান্ড, টোগো, টিমোর লেসতে, তুভালু, উগান্ডা, অ্যান্টার্কটিকা

পারমিট লাগে যে সব দেশের: 

শ্রীলঙ্কা ও সামোয়া।


তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট

Bhutan entry, immigration and exit for Indians

Citizens of India are lucky that they need not pay the daily tourist tariff of USD 250/night and moreover they can enjoy the luxury of traveling on their own, rather than through an expensive travel agent. But, the immigration rules are different from other countries. This post helps you how to get into Bhutan either to Thimphu or Paro, from any where in India, get an immigration permit and exit Bhutan. Remember this is only for Indians.
Entry Into Bhutan
India has three entry points into Bhutan through road one each at Phuentsholing, Gelephu (maybe used only for exit) and Samdrup Jongkhar. The best option is to use the primary route that is through Phuentsholing. Phuentsholing shares neighborhood with the town of Jaigaon on the Indian side. You could just cross the border on foot from Jaigaon through an official entry point.You do not need any permits to enter the Phuentsholing.
Official entry point into Bhutan
Getting permit to enter Thimphu and Paro
A few steps away from the entry point, adjacent to the petrol filling station you will find the Immigration office. Just go to the first floor and fill in the immigration form and submit it at the respective counter. Remember to submit the filled form along with photo copy of any identification proof(like passport, ration card, election card) and two passport sized colored photographs. Then they take your photo on their camera and ask you to come back later after 30 minutes, though it might take longer. In the mean time you walk to the Zangto Pelri Lhakhang and also walk to the Dhoti Chhu river which a 15 minute walk from there. Then get back to immigration office to collect your permit which would be valid for seven days and gives you entry only to Thimphu and Paro.

Getting to Thimphu
Getting from Phuentsholing to Thimphu is quiet easy. Just walk to the bus stop, there is a bus almost every 30 minutes to Thimphu, go to the ticket counter in side the bus station and purchase a Toyota Coaster ticket that costs you Nu 200. These buses are comfortable and take up to 6 hours to reach Thimphu. The journey takes you through the true forests of Bhutan entering the high altitudes, where the earth touch the clouds. It would be better if you could take the window seat to experience the natural beauty of the mountain kingdom. On the route you need to get your permit stamped at two check posts, the first one at Rinchending and the second one at Tanalum. The bus driver would help you getting the permit stamped, so you need not worry.
Beautiful mountains in Bhutan
Extending your permit and getting special entry permits
(All other places like Punakha, Bumthang, etc)

If you want to extend your permit or get special entry permit to the other districts of Bhutan, you need to apply for such permits at the Immigration Office in Thimphu, which is on the far end of the Norzim Lam. If you want to get special permits for entering the other districts of Bhutan, you need to write your whole itinerary on a paper and submit it along with the respective form nd photocopy of your earlier permit.

Traveling to Bhutan

Indian nationals intending to visit Bhutan are required to carry any of the two valid 'Travel Documents' (a) Valid Indian Passport having validity of minimum 6 months; and/or (b) Voter Identity Card, issued by the Election Commission of India. No Visa is required to visit Bhutan.

Indians coming to Bhutan by road are required to obtain an 'Entry Permit' on the basis of valid Travel Document from the Immigration Office of Royal Government of Bhutan at Phuentsholing, located on the Indo-Bhutan border opposite Jaigaon, West Bengal. In case, you are not carrying a valid travel document, you should approach the Indian Consulate Office in Phuentsholing and apply for the "Identification Slip" with proper proof of Indian nationality. Similarly, Indians coming by air must posses any one of the above mentioned Travel Document and get the Entry Permit at the Paro International Airport. The 'entry permit' allows an Indian tourist to visit Thimphu and Paro only. 


However, any tourist going beyond Thimphu and Paro need to acquire a 'special area permit' from the RGoB Immigration Office at Thimphu on any working days (Monday to Friday)

Climate:

During winter (November to March) the minimum temperature drops to minus 10 in the Thimphu valley. 


Summers (April-June) are very pleasant. 

One should avoid traveling during the rainy season (July-September)

Places to visit:

Thimphu, Paro, Punakha, Wangdiphodrang, Bumthang. 


Special permits are however required to visit towns other from Thimphu and Paro.

Please visit the following sites for more information about Bhutan:

www.tourism.gov.bt

www.abto.org.bt

www.drukair.com.bt

www.bhutanstudies.org.bt

www.kuenselonline.com

www.bhutan.gov.bt
 




http://sinbadkonicks.com/how-to-apply-for-a-indian-transit-visa-from-bangladesh/

SAARC Currency to BDT

1 BDT =0.779618BTN
Bangladeshi Taka1 BDT = 0.779618 BTN
Bhutanese Ngultrum1 BTN = 1.28268 BDT
1 BDT =0.779395INR
Bangladeshi Taka1 BDT = 0.779395 INR
Indian Rupee1 INR = 1.28305 BDT
1 BDT =1.25288NPR
Bangladeshi Taka1 BDT = 1.25288 NPR
Nepalese Rupee1 NPR = 0.798163 BDT

1 BDT =1.38540PKR
Bangladeshi Taka1 BDT = 1.38540 PKR
Pakistani Rupee1 PKR = 0.721813 BDT
1 BDT =0.829054AFN
Bangladeshi Taka1 BDT = 0.829054 AFN
Afghan Afghani1 AFN = 1.20619 BDT
1 BDT =1.86952LKR
Bangladeshi Taka1 BDT = 1.86952 LKR
Sri Lankan Rupee1 LKR = 0.534897 BDT
1 BDT =0.187736MVR
Bangladeshi Taka1 BDT = 0.187736 MVR
Maldivian Rufiyaa1 MVR = 5.32663 BDT
 

Monday, March 12, 2018

ব্লাক বক্স

প্রথমেই বলা ভালো, ব্লাক বক্স নামে ডাকা হলেও এর আসল নাম হলো ফ্লাইট রেকর্ডার। যেটি বিমান চলাচলের সর্বশেষ সব তথ্য রেকর্ড করে রাখে।
এভিয়েশন বা বিমান নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা কিন্তু এটিকে ব্লাক বক্স নামে ডাকেন না, তারা বলেন ফ্লাইট রেকর্ডার।

নামে ব্লাক বক্স কিন্তু আসলে কালো কোন বস্তু নয়। বরং এর রং অনেকটা কমলা ধরণের।
এটি অত্যন্ত শক্ত ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি একটি বাক্স, যা পানি, আগুন, চাপ বা যেকোনো তাপমাত্রায় টিকে থাকে।
এটি দুইটি অংশের সমন্বয়ে আসলে একটি ভয়েস রেকর্ডার। বিমান চলাচলের সময় সব ধরণের তথ্য এটি সংরক্ষণ করে রাখে।
এর মধ্যে দুই ধরণের তথ্য সংরক্ষিত থাকে। একটি হলো ফ্লাইট ডাটা রেকর্ডার বা এফডিআর, যেটি বিমানের ওড়া, ওঠানামা, বিমানের মধ্যের তাপমাত্রা, পরিবেশ, চাপ বা তাপের পরিবর্তন, সময়, শব্দ ইত্যাদি নানা বিষয় নিজের সিস্টেমের মধ্যে রেকর্ড করে রাখে।
ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (সিভিআর) নামের আরেকটি অংশে ককপিটের ভেতর পাইলদের নিজেদের মধ্যের কথাবার্তা, পাইলটদের সঙ্গে বিমানের অন্য ক্রুদের কথা, ককপিট এর সঙ্গে এয়ার কন্ট্রোল ট্রাফিক বা বিভিন্ন বিমান বন্দরের সঙ্গে রেডিও যোগাযোগের কথা রেকর্ড হতে থাকে।

ফলে কোন বিমান দুর্ঘটনায় পড়লে এই ব্লাক বক্সটি খুঁজে বের করাই হয়ে পড়ে উদ্ধারকারীদের প্রধান লক্ষ্য। কারণ এটি পাওয়া গেলে সহজেই ওই দুর্ঘটনার কারণ বের করা সম্ভব হয়।
বাক্সটির বক্স উজ্জ্বল কমলা হওয়ায় সেটি খুঁজে পাওয়া সহজ হয়।
সমুদ্রের তলদেশেও ৩০দিন পর্যন্ত ব্লাক বক্স অক্ষত থাকতে পারে।
ব্লাক বক্সের আবিষ্কার
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এ ধরণের যন্ত্র তৈরির উদ্যোগ প্রথম নেয়া হয়। তবে সত্যিকারের ব্লাক বক্সের কাজ শুরু হয় ১৯৫০এর দশকের গোড়ার দিকে।
অস্ট্রেলীয় সরকারের এয়ারোনটিকাল রিসার্চ ল্যাবরেটরিতে কেমিস্ট ডেভিড ওয়ারেন এটি আবিষ্কার করেন। ১৯৬২ সালের ২৩শে মার্চ প্রথম অস্ট্রেলিয়ার একটি বিমানে পরীক্ষামূলক ভাবে এটির ব্যবহার করা হয়।

দুর্ঘটনার পরেও কিভাবে টিকে থাকে ব্লাক বক্স?
এটি অত্যন্ত শক্ত ধাতব পদার্থ দিয়ে তৈরি করা হয়। কয়েকটি লেয়ার দিয়ে এটি এমনভাবে তৈরি করা হয় যে, প্রচণ্ড উত্তাপ, ভাঙচুর, পানি বা প্রচণ্ড চাপের মধ্যেও সেটি টিকে থাকতে পারে।
স্টেইনলেস স্টিল বা টাইটানিয়ামের খোলস দিয়ে বক্সের আবরণ তৈরি করা হয়। টিকে থাকার অনেকগুলো পরীক্ষায় পাস করার পরেই ব্লাক বক্সগুলোকে বিমানে সংযোজন করা হয়।
ব্লাক বক্স কিভাবে তথ্য পায়?
আধুনিক ব্লাক বক্সগুলোয় ২৫ ঘণ্টা পর্যন্ত বিমানের ফ্লাইট ডাটা ধারণ করে রাখতে পারে। এর ভেতর অনেকগুলো মেমরি চিপ পাশাপাশি সাজানো থাকে। এখানে তথ্য সরবরাহ করার জন্য বিমানের বিভিন্ন জায়গায় অনেক সেন্সর লাগানো থাকে।
এসব সেন্সর অনবরত বিমানের গতি, তাপমাত্রা, সময়, ভেতর বাইরের চাপ, উচ্চতা ইত্যাদি বিমানের সামনের দিকে থাকা ফ্লাইট ডাটা অ্যাকুইজিশন ইউনিট নামের একটি অংশে পাঠাতে থাকে। সেখান থেকে সেসব তথ্য চলে যায় ব্লাক বক্সের রেকর্ডারে।
পাইলট, কো পাইলট, ক্রুদের বসার কাছাকাছি জায়গায় অনেকগুলো মাইক্রোফোন বসানো থাকে। তাদের সব কথাবার্তা, নড়াচড়া বা সুইচ চাপা ইত্যাদি সব এসব মাইক্রোফোনে রেকর্ড হতে থাকে। সেগুলো এ্যাসোসিয়েটেড কন্ট্রোল ইউনিট নামের একটি ডিভাইসে পাঠায়। এরপর সেসব তথ্য ব্লাক বক্সে গিয়ে জমা হয়।


কিন্তু ব্লাক বক্সে কত তথ্য থাকে?
আসলে বিমান চলাচলের একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ব্লাক বক্স তথ্য সংরক্ষণ করে রাখে। মূলত শেষের দিকে তথ্য এটিতে জমা থাকে। একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর আগের তথ্য মুছে যেতে থাকে আর নতুন তথ্য জমা হয়। ফলে দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে সর্বশেষ তথ্য এটিতে পাওয়া যায়।
কিভাবে তথ্য উদ্ধার করা হয়?
ব্লাক বক্সটি পাওয়ার পরেই বিমান দুর্ঘটনা তদন্তকারী, বিমান সংস্থা, এভিয়েশন বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি দল তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে প্রযুক্তিবিদদের সমন্বয়ে তারা ব্লাক বক্স থেকে তথ্য উদ্ধারের কাজটি শুরু করেন। বক্সের অবস্থার উপর নির্ভর করে কত তাড়াতাড়ি তথ্য পাওয়া যাবে। সেটি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলে অনেক সময় মাসের পর মাসও তথ্য উদ্ধারে সময় লেগে যায়। কারণ বিশেষজ্ঞদের খেয়াল রাখতে হয়, যাতে তথ্য উদ্ধার করতে গিয়ে কিছু মুছে না যায় বা মেমরি চিপগুলো ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
ব্লাক বক্সের শক্তি
একেকটি ব্লাক বক্সের পাওয়ার বা শক্তির যোগান দেয় দুইটি জেনারেটরের যেকোনো একটি। এসব সোর্স থেকে এই বক্সটি অব্যাহতভাবে শক্তির সরবরাহ পেয়ে থাকে।
ব্লাক বক্সের নাম ব্লাক বক্স কেন?
এটির সঠিক উত্তর আসলে কারো জানা নেই। অনেকে মনে করেন, আগে এটির রং কালো রঙের ছিল, তাই হয়তো তখন থেকে এর নাম ব্লাক বক্স। আবার অনেকে বলেন, দুর্ঘটনার, মৃত্যু ইত্যাদির কারণে এটিকে ব্লাক বক্স ডাকা হয়।
অনেকের ধারণা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নতুন আবিষ্কৃত যেকোনো ধাতব প্রযুক্তিকে কালো রঙ দিয়ে ঢেকে রাখা হতো। এ কারণেও এটির নাম ব্লাক বক্স হতে পারে।


ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

ঢাকায় সুইডিশ দূতাবাসের সহযোগিতায় বহুজাতিক ভিসা প্রসেসিং সার্ভিস সংস্থা ভিএফএস গ্লোবাল আগামী মঙ্গলবার থেকে বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, ...