বঙ্গ মিয়ার ছিলো এগারো সন্তান। সবচেয়ে বড় মেয়ে পাবর্তীকে উঁচু ঘরে বিয়ে দিলেন। ২য় ও ৩য় সন্তানগুলো একটু ‘কু’ তাই তাদেরকে থিতু করলেন কুমিল্লায়। তা বঙ্গ মিয়া একদিন দুই মেয়ের বাড়িতে বেড়ানো শেষে ৪ নম্বর ছেলেটার কর্মস্থল সিলেটে গেলেন চা খেতে, চা খাওয়া শেষে ছোট ছেলেটা ৫ম ভাইয়ের অফিসওটাও সিলেটে বেড়াতে যেতে অনুরোধ করলো।
বঙ্গমিয়া একদম ক্ষেপে গিয়ে বলল ‘হামাক বেক্কল পানু?’ একচর মারবো ৬ টা দাঁত ফেলে দিব, দাঁত গিয়ে রংপুরে পড়বে।
ছোট ছেলে হেসে বলল ভালই তো আসার সাথে (৭) রাজশাহী থেকে আম নিয়ে আসব। শুধু কি তাই ? সাথে কুষ্টিয়া থেকে ৮ প্যাকেট তিলের খাজাও নিয়ে আসব!
বঙ্গ মিয়া তো আরো ক্ষেপে বললেন - আর আসার দরকার নয় (৯) বরিশাল চলে যাও। হাসতে হাসতে ছোট ছেলে বলল বাবা দেশে (১০) তো নৌকার অভাব নাই, চাইলেই যেতে পারি কিন্তু !
হ যাবিই তো, তুরার ১১ টার জ্বালায় কুইট্টালতাম (ময়মনসিংহ) মুঞ্চায়।
গল্পটা কোড। নিজের মত করে সাঁজিয়ে নিতে পারেন।
(সংগৃহীত)
বিঃ দ্রঃ ১০ নং হচ্ছে নৌ সেক্টর। নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিল না ১০ নং নৌ সেক্টরে।
বঙ্গমিয়া একদম ক্ষেপে গিয়ে বলল ‘হামাক বেক্কল পানু?’ একচর মারবো ৬ টা দাঁত ফেলে দিব, দাঁত গিয়ে রংপুরে পড়বে।
ছোট ছেলে হেসে বলল ভালই তো আসার সাথে (৭) রাজশাহী থেকে আম নিয়ে আসব। শুধু কি তাই ? সাথে কুষ্টিয়া থেকে ৮ প্যাকেট তিলের খাজাও নিয়ে আসব!
বঙ্গ মিয়া তো আরো ক্ষেপে বললেন - আর আসার দরকার নয় (৯) বরিশাল চলে যাও। হাসতে হাসতে ছোট ছেলে বলল বাবা দেশে (১০) তো নৌকার অভাব নাই, চাইলেই যেতে পারি কিন্তু !
হ যাবিই তো, তুরার ১১ টার জ্বালায় কুইট্টালতাম (ময়মনসিংহ) মুঞ্চায়।
গল্পটা কোড। নিজের মত করে সাঁজিয়ে নিতে পারেন।
(সংগৃহীত)
বিঃ দ্রঃ ১০ নং হচ্ছে নৌ সেক্টর। নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিল না ১০ নং নৌ সেক্টরে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল রব বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হন। এই বৈঠকে বিডিএফ কমান্ডারদের অধীনে বাংলাদেশকে এগারোটি বিভাগে (সেক্টর) ভাগ করা হয়। সেক্টরের বিডিএফ কমান্ডাররা গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করেন।
No comments:
Post a Comment